বারী সিদ্দিকী সংগীতজীবনের প্রথম দিকে বংশীবাদক হিসেবে পরিচিত পেলেও পরবর্তী সময়ে তিনি একজন লোকসংগীতশিল্পী হিসেবে খ্যাতি লাভ করেন।
উনিশ শতকে ফ্রান্সের চিত্রকলায় ‘ইমপ্রেশনিজম’ আন্দোলন শুরু হয়। এ ধারার শিল্পীরা ছবি আঁকায় হুবহু বাস্তবতা তুলে ধরার বিরোধী ছিলেন। তখনকার শিল্পজগত তাঁদের এই পরীক্ষা-নিরীক্ষা ভালো চোখে দেখেনি
মীর মশাররফ হোসেন উনিশ শতকের অন্যতম বাঙালি মুসলমান সাহিত্যিক। তিনি সমকালের বিতর্কিত এবং এগিয়ে থাকা একজন লেখক ছিলেন। জমিদার বংশে তাঁর জন্ম, কিন্তু নাটকে তুলে ধরেছেন
আব্দুল করিম খাঁ ছিলেন হিন্দুস্তানি ধ্রুপদি সংগীতের অন্যতম কিংবদন্তি। কিরানা ঘরানারও তিনি কিংবদন্তি ছিলেন। তাঁর সম্পর্কে প্রচলিত—তিনি গান গাওয়ার সময় এমনভাবে ধ্যানমগ্ন হয়ে যেতেন যে, শ্রোতারাও সেই সুরের মায়াজালে আচ্ছন্ন হয়ে পড়তেন।
বাংলা সাহিত্যে প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায় নামে দুজন লেখক আছেন। একজন কথাসাহিত্যিক আর অন্যজন হলেন রবীন্দ্র জীবনীকার। আজ স্মরণ করা হবে দ্বিতীয়জনকে।
প্রখ্যাত সাহিত্যিক ও ভাষাসৈনিক শাহেদ আলীর জন্ম ১৯২৫ সালের ২৬ মে সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলার মাহমুদপুর গ্রামে। তিনি সুনামগঞ্জ সরকারি জুবিলি উচ্চবিদ্যালয় থেকে প্রবেশিকা, সিলেট এমসি কলেজ থেকে আইএ ও বিএ পাস করেন।
রণেশ দাশগুপ্ত সারা জীবন মানুষের মুক্তির সংগ্রামে যুক্ত ছিলেন। কমিউনিস্ট পার্টি করার পাশাপাশি তিনি প্রগতি লেখক সংঘ ও উদীচী প্রতিষ্ঠায় উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করেন।
হায়দার আনোয়ার জুনোর জন্ম ১৯৪৪ সালের ২৯ ডিসেম্বর কলকাতায়। তাঁদের পৈতৃক বাড়ি নড়াইলের বরাশুলা গ্রামে। বাবা হাতেম আলী খান ছিলেন একজন প্রকৌশলী। প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ সৈয়দ নওশের আলী ছিলেন তাঁর নানা। কমিউনিস্ট নেতা হায়দার আকবর খান রনো ছিলেন তাঁর বড় ভাই। স্কুলে পড়াকালীন দুই ভাই বামপন্থী ছাত্ররাজনীতির সঙ্গে যু
১৮৬৭ সালের ২৮ অক্টোবর উত্তর আয়ারল্যান্ডে মেরি ইসাবেল নোবেল ও স্যামুয়েল রিচমন্ড নোবেলের ঘর আলো করে জন্ম নেন মার্গারেট এলিজাবেথ নোবেল। ছোটবেলায়ই পিতার কাছে মার্গারেট এলিজাবেথ এই শিক্ষা পান যে, মানবসেবাই ঈশ্বরসেবা। পিতার কথা তাঁর জীবনে গভীর প্রভাব বিস্তার করেছিল।
মোহাম্মদ সিরাজুদ্দীন কাসিমপুরী ছিলেন একজন প্রখ্যাত লোকসাহিত্য সংগ্রাহক ও গবেষক। তাঁর জন্ম ১৯০১ সালের ২২ অক্টোবর নেত্রকোনার কেন্দুয়ার মদনপুর ইউনিয়নের কাসিমপুর গ্রামে।
ফ্রাঁসোয়া রোলাঁ ত্রুফো ছিলেন ফরাসি চলচ্চিত্র পরিচালক, চিত্রনাট্যকার, প্রযোজক, অভিনেতা ও চলচ্চিত্র সমালোচক। চলচ্চিত্রের দুনিয়ায় যা ‘ফরাসি নবতরঙ্গ’ নামে পরিচিত, সেই আন্দোলনের সামনের সারির একজন কুশীলব ত্রুফো।
সালাহ্উদ্দীন আহমদ ছিলেন ইতিহাসবিদ, গবেষক ও জাতীয় অধ্যাপক। তাঁর পুরো নাম আবুল ফয়েজ সালাহ্উদ্দীন আহমদ। তবে তিনি লিখতেন এ এফ সালাহ্উদ্দীন আহমদ।
মোহাম্মদ নজিবর রহমান ছিলেন ঔপন্যাসিক ও শিক্ষক। তাঁকে ঊনবিংশ শতাব্দীর বিকাশোন্মুখ মধ্যবিত্ত বাঙালি মুসলমান সমাজের প্রতিনিধি হিসেবে গণ্য করা হয়। তিনি তৎকালীন পাবনা জেলার শাহজাদপুরের চরবেলতৈল গ্রামে আনুমানিক ১৮৬০ সালে জন্মগ্রহণ করেন।
কিশোর কুমার ছিলেন একাধারে গায়ক, গীতিকার, সুরকার, অভিনেতা, চলচ্চিত্র পরিচালক, চিত্রনাট্যকার ও রেকর্ড প্রযোজক। তাঁর আসল নাম ছিল আভাস কুমার গঙ্গোপাধ্যায়। তিনি ১৯২৯ সালের ৪ আগস্ট ভারতের মধ্যপ্রদেশের খান্ডোয়ায় জন্মগ্রহণ করেন।
প্রখ্যাত সংগীতশিল্পী ছিলেন কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি গেয়েছেন জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর ও অতুলপ্রসাদের গান এবং নজরুলসংগীতও। তবে টপ্পা ঘরানার রবীন্দ্রসংগীতের শিল্পী হিসেবেই প্রসিদ্ধি লাভ করেন।
বাংলা সাহিত্যের এক নক্ষত্রের নাম সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ। তিনি ছিলেন ঔপন্যাসিক, ছোটগল্পকার ও নাট্যকার। ওয়ালীউল্লাহর জন্ম ১৯২২ সালের ১৫ আগস্ট চট্টগ্রামের ষোলশহরে। পিতার চাকরিসূত্রে তিনি দেশের নানা জায়গার বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে লেখাপড়া করেন। তিনি কুড়িগ্রাম হাইস্কুল থেকে ম্যাট্রিক, ঢাকা কলেজ থেকে আইএ এবং আ
আবদুল মতিন ছিলেন ভাষাসৈনিক, বামপন্থী রাজনীতিক। তিনি ‘ভাষা মতিন’ নামে পরিচিত ছিলেন। তাঁর জন্ম ১৯২৬ সালের ৩ ডিসেম্বর সিরাজগঞ্জের চৌহালি উপজেলার ধুবালীয়া গ্রামে। তাঁদের বাড়ি যমুনার গর্ভে বিলীন হলে তাঁর পরিবার দার্জিলিং চলে যায়।